কালের স্বাক্ষী বহনকারী বাংশাই বিধোত গড়ে উঠা মধুপুর উপজেলার একটি এতিহ্যবাহী অঞ্চল হলো শোলাকুড়ী ইউনিয়ন।
কাল পরিক্রমায় আজ শোলাকুড়ী ইউনিয়ন শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, খেলাধুলা, শাল গজারী আর লাল মিশ্রিত, আদিবাসী
তথা- গারো, কোচ, মান্দায় সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার একান্ত স্বকীয়তা আজও সমুজ্জ্বল।
ক) নাম– ১১ নং শোলাকুড়ী ইউনিয়ন পরিষদ।
খ) আয়তন– ৪৮.২৫ বর্গ কিঃ মিঃ
গ) লোক সংখ্যা– ১৭,০৭২ জন (প্রায়)
ঘ) গ্রামের সংখ্যা– ৩৪টি।
ঙ) মৌজার সংখ্যা– ৪ টি।
চ) হাট / বাজার সংখ্যা - ২টি।
ছ) উপজেলা সদর থেকে যোগাযোগ মাধ্যম– সিএনজি/ ভ্যান,রিক্সা, লোকালবাস, মটরসাইকেল, ম্যাক্সি ইত্যাদি।
জ) শিক্ষার হার– ৪৮%।(২০০১ এর শিক্ষা জরিপ অনুযায়ী)
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়- ০৭টি,
বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয়- ৬টি,
উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৩টি,
মাদ্রাসা- ১টি।
ঝ) দায়িত্বরত বর্তমান চেয়ারম্যান–জনাব এড. মো. ইয়াকুব আলী এম.এ.(ডবল) এল.এল.বি.
ঞ) গুরুত্বর্পূণ ধর্মীয় স্থান- ২টি।
ট) ঐতিহাসিক/পর্যটনস্থান– নাই। দর্শণীয় স্থান- মধুপুর জাতীয় উদ্যান, সুতানালা দিঘী।
ঢ) গ্রামসমূহের নাম –
শোলাকুড়ী, শোলাকুড়ী ডিপি, কুড়ালিয়া, পাচগজারী, গাজীরভিটা, বড়ইকুড়ী, গারোভিটা, ঢেওয়ারচালা, মাগুরডুবা,
মমিনবাগ, কোষাকুড়ী, ভাষানীর মোড়, ফকিরাকুড়ী, ধরংপাড়, বারতীর্থপাড়, লটপাড়া, হরিণধরা, গাবগাইছা, পীরগাছা,
ফেগামারী, চুনিয়া, জয়নাগাছা, বন্দরিয়া, কেজাই, নয়াপাড়া, গিলাগাইছা, কাকড়াগুনী, জালাবাদা,
দুবলাকুড়ী, সাধুপাড়া, আদর্শগ্রাম, গুচ্ছগ্রাম, পোনামারী, কাটাজানী ইত্যাদি।
ণ) ইউনিয়ন পরিষদ জনবল–
১) নির্বাচিত পরিষদ সদস্য– ১৩ জন।
২) ইউনিয়ন পরিষদ সচিব– ০১ জন।
৩) হিসাব সহকারি কাম-কম্পিউটার অপারেটর- ০১ জন।
৪) উদ্যোক্তা - ০১ জন
৫) ইউনিয়ন গ্রামপুলিশ– ০৩ জন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস